সিজারের কতদিন পর জার্নি করা যায়

সিজারের কতদিন পর জার্নি করা যায়----সিজারের কতদিন পর জার্নি করা যায় এই বিষয়টি নিয়ে আমরা অনেকে আতঙ্কিত থাকি তাই আমাদের আজকের আর্টিকেল এর মূল বিষয় হচ্ছে সিজারের কতদিন পর জার্নি করা যেতে পারে। 

সিজারের কতদিন পর জার্নি করা যায়
সিজারের কতদিন পর জার্নি করা যায়


আমাদের সমাজে বর্তমানে সিজারের হার বেড়ে গেছে সিজারিয়ান পরবর্তী সময়ে আমরা মাকে অবশ্যই অনেক যত্নে রেখে থাকি কারণ সঠিক পরিচর্যা এবং যত্ন নিলে মা তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে যায় কিন্তু আদিম যুগে বা একটু পিছনে ফিরে তাকাই তাহলে দেখতে পাব অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নরমাল ডেলিভারি হতো কিন্তু বাংলাদেশের বর্তমান পারিপার্শ্বিক অবস্থার কারণে নরমাল ডেলিভারি এখন দশ ভাগে নেমে গেছে। 


এছাড়াও আমাদের আবহাওয়া খাদ্যের অভ্যাস এবং ডাক্তারদের খামখেয়ালীপনা এবং রোগীর নিয়ম না মানার কারণে নরমাল ডেলিভারির হার কমে গেছে তাই অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সিজারিয়ান করতে হয়। 


কিন্তু অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন সিজার কখনো বাড়িতে বসে করা সম্ভব হয় না কোন ক্লিনিক হসপিটাল স্বাস্থ্যকেন্দ্রের বসে সিজার করা হয়ে থাকে তাই অধিকাংশ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের এই ধরনের কেন্দ্র বিভাগীয় অথবা জেলা শহরে হয়ে থাকে তাই একজন মা সিজারিয়ানের পর কিভাবে বাড়ি ফিরতে পারেন এবং কতদিন পর জার্নি করতে পারে সে বিষয়ে আমরা একটু দ্বিধা দ্বন্দে থাকি। 

সিজারের কতদিন পর জার্নি করা যায়

সিজারের কতদিন পর জার্নি করা যায় আলোকপাত করতে চাই তাহলে প্রথমে জানতে হবে সিজার কি ধরনের হয়েছে একটা হচ্ছে নরমাল সিজার আরেকটা হচ্ছে কসমেটিক সার্জারি। 

যদি নরমাল সিজার করতে হয় তাহলে কমপক্ষে দশ দিন হসপিটালে অপেক্ষা করতে হয় এবং রোগী অপারেশনের সেলাই কাটার পর ডাক্তার ইলিশ ধরা পড়ে জার্নি করতে পারবে কিন্তু তাও স্বাভাবিক হার নির্ণয়। 

সিজারের পর যদি কসমেটিক সার্জারি করা হয় তাহলে মাত্র পাঁচ দিনের মধ্যেই রোগী সুস্থ হয়ে যায় এবং সে বাসে করে জার্নি করতে পারে তাহলে আমরা বুঝতে পারলাম সিজারের পর মাত্র ৫ দিন এই কসমেটিক সার্জারির মাধ্যমে জার্নি করতে পারবে। 


এছাড়াও সিজারের পর কিছু খাবারের মেনু রয়েছে যেগুলো মেনে চললে রোগী খুব সহজেই সুস্থ হয়ে যায় যেমন সিজারের পর রোগীদের লো ফ্যাট যুক্ত অর্থাৎ কম চর্বিযুক্ত খাবার খেতে হবে। 


এছাড়াও ডাল মাছ মিনারেল আয়োডিনযুক্ত খাবার খেতে হবে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি খেতে হবে ডিম এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে শাকসবজি খেতে হবে বিশেষ করে লেবু এবং কমলা কমলা খেলে তাড়াতাড়ি ঘা শুকায় তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খেলে সিজারিয়ান রোগীর খুব তাড়াতাড়ি সুস্থ হয় এবং জার্নি করতে পারে। 


পরিশেষে বলতে পারি আমাদের আর্টিকেলটি সাজানো হয়েছে সিজারের কতদিন পর জানি করা সম্ভব এর উত্তর হলো সিজারের পাঁচ দিনের মধ্যে জার্নি করা সম্ভব যদি সিজারিয়ান মায়ের কসমেটিক সার্জারি করা হয়। 

আমাদের আর্টিকেলটি যদি ভালো লাগে তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করুন এবং স্বাস্থ্য সম্পর্কিত নিউ প্রতিনিয়ত টিপস পেতে আমাদের এই ভুবন ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন এবং আমাদের গুগোল ইন্সটল করে রাখুন। 






❤️

Click here to Get Code
Loading... 5 Post Automatically






একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন

যোগাযোগ ফর্ম