গ্যাসের সমস্যা হলে, সর্বোত্তম পদক্ষেপ হলো একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা।
ডাক্তার আপনার লক্ষণগুলি পরীক্ষা করবেন এবং আপনার জন্য সঠিক চিকিৎসা নির্ধারণ করবেন।
কিছু ঘরোয়া উপায় যা আপনার সাহায্য করতে পারে:
হালকা খাবার খান:
ভারী, মসলাযুক্ত, বা তৈলাক্ত খাবার পরিহার করুন।
পর্যাপ্ত জল পান করুন:
ডিহাইড্রেশন গ্যাসের সমস্যা আরও খারাপ করতে পারে।
ব্যায়াম করুন:
এটি আপনার ডাইজেস্টিভ সিস্টেমকে আরও ভালোভাবে কাজ করতে সাহায্য করতে পারে।
ধূমপান বন্ধ করুন:
ধূমপান আপনার গ্যাস্ট্রিক সমস্যা আরও খারাপ করতে পারে।
যদি আপনার গ্যাসের সাথে অন্য কোনো লক্ষণ থাকে, যেমন বমিভাব, উচ্চ জ্বর, বা রক্তপাত, তাহলে দ্রুত একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।
সবচেয়ে ভালো গ্যাসের সিরাপ কোনটি :
Gavilac:
Gavilac খাওয়ার নিয়ম :
মৌখিক সেবনের জন্য:১২ বছরের অধিক ও প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে: ১০-২০ মিলি প্রতিদিন চারবার পর্যন্ত খাওয়ার পর এবং শোবার সময় ।৬-১২ বছরের শিশুদের ক্ষেত্রে: ৫-১০ মিলি প্রতিদিন চারবার পর্যন্ত খাওয়ার পর এবং শোবার সময়। ৬ বছরের নিচে শিশুদের ক্ষেত্রে নির্দেশিত নয়।প্রাপ্তবয়স্ক: এদের জন্য কোন মাত্রা পরিবর্তনের প্রয়োজন নেই।
ফার্মাকোলজি
গ্যাডিলাক লিকুইড সাসপেনশন হলো দুইটি অ্যান্টাসিড (ক্যালসিয়াম কার্বনেট ও সোডিয়ায় বাইকার্বনেট) এবং একটি এলজিনেটের কম্বিনেশন। সেবন করার পর ওষুধটি গ্যাস্ট্রিক এসিডের লাখে দ্রুত বিক্রিয়া করে এবং এলজিনিক এসিড জেলের একটি প্রতিরোধী স্তর (র্যাফট) তৈরি করে, যা পাকস্থলীর পিএইচ নিয়ন্ত্রিত মাত্রায় রাখে এবং পাকস্থলীতে খাবারের উপর ভেসে থাকে। গ্যাস্ট্রো-ইসোফ্যাজিয়াল রিফ্লাক্সের বিরুদ্ধে এই প্রতিরোধ ও ঘণ্টা পর্যন্ত কার্যকর থাকে। তীব্র অবস্থার ক্ষেত্রে র্যাফট নিজেই খাদ্যনালীতে বিফ্লাক্স হতে পারে এবং স্বস্তিদায়ক অনুভূতি দেয়। ক্যালসিয়াম কার্বনেট প্যাস্ট্রিক এসিডকে প্রশমিত করে বদহজম ও বুক জ্বালাপোড়া থেকে দ্রুত স্বস্তি দেয়। সোডিয়াম বাইকার্বনেটও এসিডনাশক হিসেবে কাজ করে এই প্রভাবকে আরো বৃদ্ধি করে।
নির্দেশনা
এই সাসপেনশনটি গ্যাস্ট্রো-ইসোফ্যাজিয়াল রিফ্লাক্স রোগের এসিড জনিত উপসর্গসমূহ যেমন- এসিড রিগার্জিটেশন (উদগীরণ), বুক জ্বালাপোড়া ও বদহজমের চিকিৎসায় নির্দেশিত।
প্রতিনির্দেশনা
যাদের এই সাদপেনশন বা এর অন্যান্য উপাদানের প্রতি অতিসংবেদনশীলতা আছে, তাদের ক্ষেত্রে এটি প্রতিনির্দেশিত।
সাবধানতা ও সচেতনতা প্রতি ১০ মিলি যাত্রায় ১২৭-২৫ মিয়া (২.৫৩ মিলি মোন) সোডিয়াম থাকে। প্রথম অত্যন্ত সীমিত লবণযুক্ত ডায়েটের পরামর্শ দেওয়া হয়। যেমন- কনজেস্টিড আর্ডিয়াক ফেইলিওর এবং বৃন্ত্রীর অভার্যকারিতার ক্ষেত্রে, তখন এটি সেবনের ক্ষেত্রে বিধান করতে হবে। প্রতি ১০ মিলি মামায়া ১০০ মিগ্রা (৩.৯৫ মিলি মোল) ক্যালসিয়াম থাকে। হাইপারকালাসেমিয়া, মোল্লেজালমিনোসিসন এবং লাভবার হওয়া ব্যালসিয়ামযুক্ত বৃদ্ধীয় পাথরের রোগীর চিকিৎসার সময় সাবধানতা অবলম্বন করতে
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
খুব কম রোগীদের ক্ষেত্রে এলার্জিক প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে যেমন- আর্টিকেরিয়া বা প্রমোস্প্যামম, এনাফীল্যাকটিক বা এনাজাইল্যাকউয়েড প্রতিক্রিয়া। অতিরিক্ত মাত্রায় ক্যালসিয়াম কার্বনেট সেবন করলে আলকাল্যোনিস, হাইপারক্যালাসেমিয়া, এসিম নিবাউন্ড, মিথ আলকালি সিনড্রোম বা কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।
গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার
গর্ভাবস্থায়ঃ ক্লিনিক্যালি প্রয়োজন হলে এই সাসপেনশনটি গর্ভাবস্থায় সেবন করা যাবে।
জন্যদানকালেঃ মাতৃদুগ্ধ পানকারী শিশুর উপর এর কোনো প্রস্তাব নেই। স্তন্যদানকালে এই সাসপেনশনটি দেবন করা যাবে।
শিশু ও কিশোরদের ক্ষেত্রে ব্যবহার
শিশু ও কিশোরদের ক্ষেত্রে ব্যবহার বিষয়ে সেবনমাত্রা ও প্রয়োগবিধি অংশে বর্ণিত আছে।
ওষুধের প্রতিক্রিয়া
অন্য ওষুধের সাথেঃ ক্যালসিয়াম ও কার্বনেটগুলির উপস্থিতির কারণে যা অ্যান্টাসিড হিসেবে কাজ করে; তাই এই সাসপেনশন ও অন্যান্য ওষুধ বিশেষ করে এন্টিহিস্টামিন, টেট্রাসাইক্লিন, ডিজঞ্জিন, ফ্লুরোকুইনোলোন, আয়রন জাতীয় ওষুধ, খাইরয়েড হরমোন, কিটোকোনাজল, নিউত্তোলেগটিক্স, থাইরক্সিন, পেনিসিলামিন, বিটা ব্লকার, গ্লুকোকটিকয়েড ও ক্লোরোকুইন, এস্ট্রামান্টিন এবং ডাইফসফোনেট সেবনের মধ্যে অন্তত ২ ঘন্টার বিরতি থাকতে হবে।
খাবার ও অন্য কিছুর সাথেঃ প্রযোজ্য নয়।
মাত্রাধিক্য
মাত্রাধিক্যের ক্ষেত্রে লক্ষণ অনুযায়ী চিকিৎসা দিতে হবে।
সংরক্ষণ
শিশুদের নাগালের বাইরে, ঠান্ডা (৩০° সে. এর নিচে) ও শুষ্ক স্থানে রাখুন।
প্যাকিং
গ্যান্ডিলাক এম মিন্ট লিকুইড সাসপেনশনঃ ২০০ মিলি কাঁচের বোতলে সরবরাহ করা হয়।
পেটে গ্যাসের জন্য GAVILAC অত্যন্ত
কার্যকর।