ক্যান্সার হলে রোগী কতদিন বাঁচে - ফুসফুসে ক্যান্সার রোগীর মৃত্যুর লক্ষণ

 ক্যান্সার হলে রোগী কতদিন বাঁচে - ফুসফুসে ক্যান্সার রোগীর মৃত্যুর লক্ষণ এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিতে পারেন এছাড়া আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব ক্যান্সার হলে রোগী কতদিন বাঁচে - ফুসফুসে ক্যান্সার রোগীর মৃত্যুর লক্ষণ আজকের এই আর্টিকেলটি আপনি যদি মনোযোগ সহকারে পড়েন ক্যান্সার হলে রোগী কতদিন বাঁচে - ফুসফুসে ক্যান্সার রোগীর মৃত্যুর লক্ষণঃ শুধুমাত্র একটি পোস্ট থেকে জেনে নিতে পারবেন ।

ক্যান্সার হলে রোগী কতদিন বাঁচে - ফুসফুসে ক্যান্সার রোগীর মৃত্যুর লক্ষণ
ক্যান্সার হলে রোগী কতদিন বাঁচে - ফুসফুসে ক্যান্সার রোগীর মৃত্যুর লক্ষণ

এই আর্টিকেলটি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে ক্যান্সার হলে রোগী কতদিন বাঁচে - ফুসফুসে ক্যান্সার রোগীর মৃত্যুর লক্ষণ কি আর কোন প্রশ্ন থাকবে না।

ক্যান্সার কিভাবে হয়ঃ

ক্যান্সার কিভাবে হয় তা জানার আগে প্রথমে জানতে হবে টিউমার কি। টিউবার হচ্ছে কোষের অনিয়ন্ত্রিত বিভাজন । অর্থাৎ স্বাভাবিকভাবে একটি কোষ থেকে অনেকগুলো কোষ ভাগ হয় শরীরের প্রয়োজনে। হঠাৎ করে শরীরের প্রয়োজন ছাড়া, নিয়ম নীতি, নিয়ন্ত্রণ ছাড়া কোষ ভাগ হতে থাকে, এখন অনেকগুলো কোষের সমষ্টি হয়ে পিন্ডের মতো দেখতে হয়, কখন বলা হয় তাকে টিউমার। টিউমার প্রধানত দুই প্রকার।

বিনাইন টিউমারঃ

বিনাইন টিউমার শরীরের জন্য ক্ষতিকর নয়। কারণ এটি আমার যেখানে থাকে সেখানে বড় হয় টিস্যুর বাইরে আর বের হয় না। ফলে শরীরের কোন অঙ্গপ্রতঙ্গকে আক্রান্ত করতে পারে না।

ম্যালিগনেন্ট টিউমারঃ

শরীরের জন্য ক্ষতিকারক টিউমার হচ্ছে ম্যালিগনেন্ট টিউমার। এটি শরীরের সমস্ত জায়গায় ছড়িয়ে থাকে, যেখানে এই টিউমার উৎপত্তি হয় সেখানে থাকে না। এটি আশেপাশের টিস্যুগুলোকে সরাসরি আক্রান্ত করে এবং শরীরের লসিকা গ্রন্থি গুলোকে আক্রান্ত করে। আর যদি কোন কারণে রক্ত প্রবাহে মিশে যায়, তাহলে শরীরের যেকোনো জায়গায় ছড়িয়ে পড়তে পারে। এজন্যই বলা হয় ম্যালিগনেন্ট টিউমার শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর।

ক্যান্সার কেন হয়ঃ

ক্যান্সার হওয়ার অনেকগুলো কারণের মধ্যে জিনগত বা বংশগত কারণ, জীবনযাপন, পরিবেশগত কারণ, পেশাগত কারণ ইত্যাদি ছাড়াও আরো অনেক কারণে ক্যান্সার হয়ে থাকে। চলুন আমরা আরো কিছু ক্যান্সার হওয়ার কারণ জেনে নেইঃ

অভ্যন্তরীণ কারণঃ

বয়সঃ যদিও যেকোনো বয়সে ক্যান্সার হতে তারপরও সাধারণভাবে ক্যান্সার হওয়ার কারণ হিসেবে ধরা হয় বয়সকে। বিশেষ করে 50 বছর বয়সী বা তার বেশি মানুষদের ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

লিঙ্গঃ সাধারণত মেয়েদের সবচাইতে বেশি কাঁচা হয়ে থাকে। মেয়েদের দুইটি ক্যান্সার সবচেয়ে বেশি হয়ে থাকে স্তন ক্যান্সার এবং জরায়ু ক্যান্সার।

পরিবেশগত কারণে যেসব ক্যান্সার গুলো হয়ে থাকে তার মধ্যে রয়েছে বিকিরণের সংস্পর্শে আসা ক্যান্সার। সূর্য থেকে অতিবেগুনি রশ্মির সংস্পর্শে দীর্ঘদিন থাকলে মেলানোমা ও অন্যান্য ধরনের ত্বকের ক্যান্সার হতে পারে।

এছাড়া রেডিয়েশন থেরাপি ক্যান্সার চিকিৎসায় আসার ফলে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া অন্য ক্যান্সার দেখা দিতে পারে। কোন ব্যক্তির যদি দীর্ঘদিন ধরে লিম্ফোমা হওয়ার কারণে দীর্ঘদিন ধরে রেডিয়েশন করা হয়, তাহলে তার ক্ষেত্রে ব্রেস্ট ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

পেশাগত কারণে অনেকের ক্যান্সার হয়ে থাকে। যদি দীর্ঘদিন যাবত কোন রাসায়নিক কলকারখানায় কেউ কাজ করে থাকে, তাহলে তাদের ক্ষেত্রে রাসায়নিক উপাদানের ফলে দেহের ডিএনএ গঠনের পরিবর্তন দেখা দিতে পারে যার ফলে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে।

জীবনযাপনের তারতম্যের ফলে ক্যান্সার হয়ে থাকে। অতিরিক্ত ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্যে খুবই ক্ষতিকর, যার ফলে ফুসফুস, স্বরযন্ত্র, মাথা, গলা, পাকস্থলী, মূত্রথলি, কিডনি, অগ্ন্যাশয় এবং খাদ্যনালী ইত্যাদিতে ক্যান্সার হয়। এছাড়া কিছু কিছু খাবার থেকে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা আছে। যেমন বারবিকিউ বা ঝলসানো মাংসে প্রচুর পরিমাণ নাইট্রাইট ও পলি অ্যারোমেটিক পদার্থ উপস্থিত থাকে, যা থেকে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের কারণে ক্যান্সার হয়ে থাকে যেমনঃহিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস (HPV)-এর থেকে সারভাইকাল ক্যানসার হতে পারে

এপস্টাইন- বার ভাইরাস (EPV) থেকে বার্কিট লিম্ফোমা নামক ক্যান্সার হয়।

এইচ পাইলোরি (H. Pylori) ভাইরাসের জন্য পাকস্থলীতে ক্যান্সার হয়।

হেপাটাইটিস ভাইরাস থেকে লিভার ক্যান্সার হয়।

আশা করি আপনারা সবাই বুঝতে পেরেছেন ক্যান্সার কিভাবে এবং কি কারনে হয়ে থাকে।

ক্যান্সার রোগীর খাবার তালিকাঃ

ক্যান্সার চিকিৎসায় কেমোথেরাপি, রেডিয়েশন থেরাপি, ইমিউনোথেরাপি ইত্যাদি দেওয়া হয় যা শরীরের ওজন এবং শক্তি হ্রাস করে ফেলে ও ক্লান্ত হয়ে যায়।

এই চিকিৎসা চলাকালীন সময় আপনার শরীরের ওজন ঠিক রাখার জন্য প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি ও প্রোটিনযুক্ত খাবার খাওয়া প্রয়োজন। অতিরিক্ত প্রোটিন এবং ক্যালরিযুক্ত খাবার খাওয়ার কিছু টিপস নিচে দেওয়া হলোঃ

১। একসাথে বসে অনেকগুলো খাবার খাওয়ার পরিবর্তে অল্প অল্প করে সারাদিনে খাবার খেতে পারেন।

২। কয় ঘন্টার ব্যবধানে খাবার খান এবং খিদে না পাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।

৩। আপনার পছন্দের খাবার সালাডের সাথে বাদাম বা ওই বীজ জাতীয় যে কোন খাবার খেতে পারেন।

৪।খিদে বাড়াতে খাবার আগে একটু হাটাহাটি বা ব্যায়াম করতে পারেন। যা আপনার খিদে কে তিনগুণ বাড়িয়ে দিতে পারে।

৫। আপনার পছন্দের খাবারটি খেতে যদি ইচ্ছে হয়, সেটা অবশ্যই খাবেন।

যে খাবারগুলো ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে তার মধ্যে রয়েছে অনেক ফলমূল শাকসবজি।

১। ফলঃ যে ফলগুলো খেতে সহজ এবং সতেজ এবং পানির পরিমাণ সবচাইতে বেশি সেই ফলগুলো শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যেমনঃ স্ট্রবেরি, তরমুজ, কলা, আনারস, নাশপাতি ইত্যাদি। এই ফলগুলিতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে যা শরীরের ক্যান্সার প্রভাব এবং ডিএনএ ক্ষতির প্রতিরোধ করে।

২।শাকঃ শাকসবজি যেমন কালে এবং পালং শাক ক্যান্সারের বিরুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কালের মধ্যে ক্যারোটিনয়েড আছে যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে এবং শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে ক্যারোটিনয়েড সমৃদ্ধ যেমন জেক্সানথিন এবং লুটেইন রয়েছে যা শরীর থেকে ফ্রি রেডিক্যাল দূর করে।

৩। দানাশস্যঃ দানাশস্যের প্রচুর ফাইবার, কার্বোহাইড্রেট, ফাইটোকেমিক্যাল, ভিটামিন এবং মিনারেল সমৃদ্ধ। দানাশস্য এমন কিছু উপকরণ থাকে যা ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করে। যার মধ্যে রয়েছে স্যাপোনিন, যা ক্যান্সার সংখ্যার রোধ প্রতিরোধ করে এবং লিগন্যানস, যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে।

৪। মাছ মাংসঃ সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে প্রোটিনের কোন জুড়ি নেই। মুরগির মাংস, মাটন, মাছ সব কিছুই প্রোটিনের উৎস।

সব মিলিয়ে আপনাকে বুঝতে হবে যে আপনার সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য খাদ্য তালিকা ভারসাম্যপূর্ণ হতে হবে।

ক্যান্সার রোগীর মৃত্যুর লক্ষণঃ

১। আলোর বৃদ্ধি বা হ্রাসে চোখের পিউপিল কোন প্রতিক্রিয়া করবে না।

২। কথা বলার সময় মুখ জিহ্বার প্রতিক্রিয়া কমে যাবে।

৩। দৃষ্টিশক্তি কমে আসবে।

৪। প্রায় রোগী চোখের পাতা বন্ধ করতে পারে না।

৫। নাক থেকে ঠোঁটে দুইগুণ পর্যন্ত যে রেখা পড়ে তাতে অনেক ভাঁজ দেখা যায়।

৬। মাথা সামনের দিকে নুয়ে আসে।

৭।কন্ঠনালী থেকে ঘরঘর আওয়াজ আসে।

৮। যে প্রত্যঙ্গ খাবার শুষে নেয় সেখানে রক্তক্ষরণ শুরু হয়।

আশা করি আপনারা সবাই বুঝতে পেরেছেন এই লক্ষণগুলো দেখতে পারলে বুঝতে পারবেন ক্যান্সার রোগী মারা যাবে।

ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীর ১০ টি লক্ষণঃ

১। খুব ক্লান্ত বোধ করা।

২।ক্ষুধা কমে যাওয়া।

৩। শরীরে যে কোন জায়গায় চাকা ও দলা দেখা দেওয়া।

৪।দীর্ঘস্থায়ী কাশি বা গলা ভাঙ্গা।

৫। মলত্যাগের পরিবর্তন আসা (ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য, মলের সাথে রক্ত যাওয়া)

৬। জ্বর, রাতে ঠান্ডা লাগা এবং ঘেমে যাওয়া।

৭। অস্বাভাবিক রক্তপাত হওয়া।

৮। ত্বকের পরিবর্তন দেখা দেওয়া।

৯। যে কোন ক্ষত খুব সহজে ভালো না হওয়া।

১০। ত্বক ও চোখ হলুদ হওয়া বা জন্ডিস ইত্যাদি।

ক্যান্সার হলে রোগী কতদিন বাঁচে

ক্যান্সার হলে মানুষ কতদিন বাঁচবে তার কোন নিশ্চয়তা দেওয়া যায় না। একেকজনের ক্যান্সারের প্রকোপ একেক রকম। ক্যান্সার খোব মারাত্মক রোগ, ক্যান্সার আক্রান্ত বেশিরভাগ মানুষই মারা যায়। আবার কিছু কিছু ক্যান্সার আছে, যেগুলোর কারণে মানুষ মারা যায় না। ক্যান্সার প্রথমে ধরা পরতে যদি চিকিৎসা নেওয়া যায় তাহলে এটি ভালো হয়ে যায়। ক্যান্সার হলে মানুষ মারা যায় বলে, যাদের ক্যান্সার হয়েছে তাদের আত্মীয়-স্বজন থেকে শুরু করে সবাই চিন্তিত হয়ে পড়ে। সবচেয়ে খুশির খবর হলো বর্তমানে ক্যান্সার রোগের অনেক উন্নত ওষুধ পাওয়া গেছে এবং চিকিৎসা রয়েছে। যার ফলে কিছুটা হলেও কেঁচা আক্রান্ত মানুষ মারা যাওয়ার সংখ্যা কিছুটা কমেছে।

ক্যান্সার হলে মানুষ কতদিন বাঁচে তাহলে আপনাকে উত্তর হিসেবে বলতে পারি আপনাকে যদি মুসলিম হয়ে থাকেন তাহলে হায়াত মউত বলে আপনি সে বিষয়টাকে বিশ্বাস করবেন। ক্যান্সার হলে মানুষ কতদিন বাঁচে, সেটা ডাক্তাররা পর্যন্ত বলতে পারেনা।

পরিশেষে এটাই বলতে পারি ক্যান্সার হলে মানুষ কতদিন বাঁচে তা বলে কখনো সম্ভব না।

লিভার ক্যান্সার রোগীর মৃত্যুর লক্ষণঃ

লিভার ক্যান্সার রোগীর মৃত্যুর লক্ষণ চোখের সামনে অনেক আলো ধরা হলে কোনো প্রতিক্রিয়া করে না। অনেক ক্ষেত্রে একটা লক্ষণীয় বিষয় হলো তারা কথা বলারচেষ্টা করবে কিন্তূ জিহ্বার প্রতিক্রিয়া কমে আসবে এবং তার সাথে দৃষ্টিশক্তি কমে আসবে।

অনেক রোগী প্রায় চোখের পাতা বন্ধ করতে পারবে না এবং নাক থেকে ঠোঁট 2 কোন পর্যন্ত একটা স্পট পড়ে যাচ্ছে বলে মনে হবে। এ ধরনের রোগীদের ক্ষেত্রে আরেকটি বিষয় লক্ষণীয় হচ্ছে তাদের মাথা সামনের দিকে নুয়ে পড়বে। এছাড়াও গাল ও ধূসর প্রসব হওয়ার সম্ভাবনা থাকে এবং প্রচন্ড ব্যথা ও অস্বস্তি অনুভূতি হয়। এই লক্ষণগুলো দেখা দিলে রোগী যে কোন সময় মারা যেতে পারে। তবে চিকিৎসকরা বলেন তিন মাস থেকে ছয় মাস পর্যন্ত বাঁচার সম্ভাবনা আছে বলে থাকেন।

ফুসফুসে ক্যান্সার রোগীর মৃত্যুর লক্ষণঃ

ফুসফুসে ক্যান্সারের লক্ষণ এবং অগ্রগতি না হওয়া এ রোগের কিছু বোঝা যায় না। ফুসফুসে ক্যান্সারের কিছু লক্ষণের মধ্যে রয়েছেঃ

১। কাশিতে কফ বা কফের সাথে রক্ত যাওয়া।

২। দুর্বলতা লাগা

৩। সংক্রমণ শরীরে থাকলে তা আর ফিরে আসে না।

৪। কাশি বা হাসলে বুকে ব্যথা এবং আরো খারাপ লাগতে পারে।

৫। শ্বাসকষ্ট হওয়া।

৬। অনিচ্ছাকৃত ওজন হ্রাস পাওয়া।

পরিশেষে বলা যায় এসব লক্ষণ দেখা দিলে হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

ব্লাড ক্যান্সারের রোগীর মৃত্যুর লক্ষণঃ

ব্লাড ক্যান্সার উপর নির্ভর করে লক্ষণগুলো পরিবর্তিত হতে পারে। যাইহোক কিছু লক্ষণগুলোর নিচে উল্লেখ করা হলোঃ

১। জ্বর হবে তার সাথে ঠান্ডা অনুভূত হবে।

২।লিম্ফ নোডর বৃদ্ধি (যা ত্বকের নিচেবাম্পস বলে মনে হয়)

৩। রাতে প্রচুর ঘাম হওয়া।

৪। ক্লান্তি এবং দুর্বলতা।

৫। হারে প্রচুর ব্যথা হওয়া।

৬। অস্বাভাবিকভাবে ওজন হ্রাস পাওয়া।

৭। গুরুতর এবং ঘন ঘন সংক্রমণ হওয়া।

৮। ত্বকে ছোট ছোট লাল লাল দাগ হওয়া।

৯। সহজে রক্তপাত বা ঘা হওয়ার প্রবণতা।

১০। খাবার খেতে অনীহা।

উপরিউক্ত এই লক্ষণগুলি ব্লাড ক্যান্সারের ক্ষেত্রে দেখা দেয়। এরকম অবস্থায় দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

আশা করি আপনাদের যত প্রশ্ন ছিল ক্যান্সার সম্পর্কে তা আমরা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি। এখন আর আপনাদের কাছে এই কাজটা নিয়ে আর কোন প্রশ্ন না থাকারই কথা।

শেষ কথা: ক্যান্সার হলে রোগী কতদিন বাঁচে - ফুসফুসে ক্যান্সার রোগীর মৃত্যুর লক্ষণ

পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা ক্যান্সার হলে রোগী কতদিন বাঁচে - ফুসফুসে ক্যান্সার রোগীর মৃত্যুর লক্ষণ জানতে পারলেন । মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি আপনার কোন সমস্যা হওয়ার কথা না ক্যান্সার হলে রোগী কতদিন বাঁচে - ফুসফুসে ক্যান্সার রোগীর মৃত্যুর লক্ষণ সম্পর্কে জানতে পারলেন । আপনাদের যদি এই পোস্টটি ভাল লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন ।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন

যোগাযোগ ফর্ম